ইসলামী সাহিত্যের নিদর্শন

Image
ইসলামী সাহিত্যের নিদর্শন ইসলামী দাওয়াত প্রথম দিন থেকেই সঠিক বিপ্লবের রূপে আত্মপ্রকাশ করে। চিন্তার মোড় ফিরিয়ে দেয়া, কথা ও কাজের ধারার পরিবর্তন করা এবং সমাজ কাঠামো বদলে দেয়াই হয় তার লক্ষ্য। সাহিত্যের যে ধারা জাহেলী যুগ থেকে চলে আসছিল ইসলাম এসে তার খোল নলচে পাল্টে দেয়। জাহেলী যুগের কবিদের সম্পর্কে কুরআনের সূরা আশ শূ’আরায় বলা হয়: ওয়াশ শু’আরাউ ইয়াত্তাবিউ হুমুল গবূন, আলাম তারা আন্নাহুম ফী কুল্লি ওয়াদিঁই ইয়াহীমূন, ওয়া আন্নাহুম ইয়াকূলূনা মা-লাইয়াফআলূন – “আর কবিরা! ওদের পেছনে তো চলে পথভ্রষ্ট যারা, দেখছোনা তারা মাথা খুঁড়ে ফেরে প্রতি ময়দানে আর বলে বেড়ায় যা করে না তাই।“ এভাবে জাহেলী যুগের সাহিত্য চিন্তার মূলধারাকে ইসলাম ভ্রষ্টতার আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করে। জাহেলী যুগের সাহিত্য চিন্তা কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্যাভিসারী ছিল না। বিভ্রান্ত চিন্তার বিভিন্ন অলিতে গলিতে সে চিন্তা ছুটে বেড়াতো। চিন্তার স্থিরতার মাধ্যমে জীবনকে কোন এক লক্ষ্যবিন্দুতে পৌঁছিয়ে দেয়ার দায়িত্ব সেখানে নেয়া হয়নি। তাই জাহেলী যুগের কবিদের কথা ও কাজের কোন মিল ছিল না। বড় বড় বুলি আওড়ানোই ছিল তাদের পেশা। সেই অনুযায়ী কাজ করা বা নিজেদের দাবী অনুযায়ী ...

সরকারি ব্রজলাল কলেজ,

 

সরকারি ব্রজলাল কলেজ


সরকারি ব্রজলাল কলেজ, যা সরকারি বিএল কলেজ নামে অধিক পরিচিত। এটি বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের অন্যতম প্রধান কলেজ।
এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর অধিভুক্ত। এর অফিসিয়াল নীতিবাক্য হলো- 'এসো জ্ঞানের সন্ধানে, ফিরে যাও দেশের সেবায়।' ১৯০২ সালের ৭ জুলাই ব্রজলাল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি খুলনা শহরের দৌলতপুরে ভৈরব নদীর তীরে ৪১.০৫ একর জায়গার ওপর অবস্থিত।
বর্তমানে ব্রজলাল কলেজ-এ ৪টি অনুষদের অধীনে মোট ২১টি বিভাগে এবং উচ্চ মাধ্যমিকে প্রায় ৩৩,০০০ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। কলেজটিতে প্রতিবছর স্নাতক শ্রেণিতে ৪,৭৩৫ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিকে ৬৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়। কলেজটির অধীনে ছাত্রদের জন্য ৫টি এবং ছাত্রীদের জন্য ২টি আবাসিক হল রয়েছে। কলেজের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে বইয়ের সংখ্যা ১,১৮,৩৫০টি। সাথে সমৃদ্ধ আইসিটি ল্যাবও রয়েছে।

Comments

Popular posts from this blog

শরীয়তে ছুন্নাহর স্থান

রাসূল (স) এর দাওয়াত ও দাওয়াতের উদ্দেশ্য

হযরত ওস্‌মানের শাহাদাত